“কীরে, ওনাকে ডাকলি না, নতুন যিনি এসেছেন, নিয়ে আসবি তো।” নিজের জন্মদিনের কেকটার সামনে দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলছিল খেয়াদেবী। বিশাল মাপের ভ্যানিলা ফ্লেভার কেক, আকৃতিটা একটা বাড়ির, লেখা ‘আমাদের বাড়ি’। ‘আমাদের
।।৩।। ভাইজাগ শহরটা বেশ সুন্দর, পরিপাটি, সাজানো, একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিলাম রামকৃষ্ণপুরমে। বাবা মা আমার সাথে এসে সবটা সাজিয়ে দিয়ে গেছল। জয়েনিং-এর প্রথম দিন স্বভাবতই নার্ভাস। এইচ আর থেকে ফর্মালিটিজ-এর
-“মুন তোকে কতবার ঠিক বলতে হবে, ব্যাগটা গোছাচ্ছি, আর কী কী নিবি তুই দেখে নিবি আয় ।” মা-এর গলা খাঁকারিতে নড়ে চড়ে বসলাম একটু, হাতের ‘ফেলুদা’টা রেখে। সাসপেন্স তখন সবে
।।১।। “কাকা, ফুচকায় আর একটু ঝাল দাও তো”- বলেই হাপুস হুপুস করে চোখ নাক মুছে আবার ফুচকাটা মুখে পুরল উদিতা । “ঝাল খেতে গিয়ে নাকের জল, চোখের জল এক হচ্ছে
।।১।। -“জবা, ছাদে জামা-কাপড়গুলো শুকলো কিনা দ্যাখ তো একবার, আর বড়িগুলোও দেখে আসিস ।” বিক্রমপুরে এলে বল্লভ বাড়ি চেনে না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন এখানে । গ্রাম বাংলার সুবিশাল
রোহনকে রেডি করে স্কুলে পাঠানোর জন্য আজও রোজের মত বাড়ির সবার আগে কাক ভোরে উঠে পড়েছ নিশ্চয় । বাড়ির সমস্ত কাজ সেরে বাজার, দোকান, রোহনকে পড়ানো সবটুকু করো তুমি হাসিমুখে
।।১।। “আর যেন আশেপাশে তোকে ঘুরতে না দেখি”- বলে নিজের হাতের অস্তিনটা ঠিক করে নিল পিউ, সবে মাত্র ওর হাতটা একটা লম্পটের গাল লাল করে ক্ষান্ত হয়েছে । আশেপাশে তখন
।।১।। -“কীরে, তোকে কখন উঠতে বলেছি আর এখন কটা বাজে? উঠবি কী না পোড়ামুখো….. এটা রোজ সকালের ঘটনা, আবীরের মা রোজ সকাল ৮টায় কাজে বেরোয়, তার আগে ঘরের সব কাজ