
আলো-আবছায়ায় (দ্বিতীয় পর্ব)
দ্বিতীয় পর্ব ঘরটায় একটা লাল আভা ছড়িয়ে, লাল রঙের মোমবাতি, লাল রঙের ল্যাম্পশেড, সবটা লাল। হিরু কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরল অনীক। চমকে ওঠার সাথে সাথেই অনীক আবেশে
দ্বিতীয় পর্ব ঘরটায় একটা লাল আভা ছড়িয়ে, লাল রঙের মোমবাতি, লাল রঙের ল্যাম্পশেড, সবটা লাল। হিরু কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরল অনীক। চমকে ওঠার সাথে সাথেই অনীক আবেশে
১ম পর্ব ।।১।। “চল, চল বেরো ৬টা বাজে প্রায়” বলতে বলতেই সিগারেটটা শেষ করে রূপালীর সাথে পা বাড়াল নীহারিকা। আর পাঁচটা সাধারণ ঘরের মেয়ের সাথে নীহারিকাকে মেলাতে গেলে ভুল করবেন
।।১।। চোখে সোনালী ফ্রেমের চশমার আড়ালে ঘন কালো কাজলে মোড়া বড় চোখদুটো সামনের দেবদারু গাছটার দিকে তাকিয়ে অন্যমনস্কভাবে কি যেন একটা খুঁজছিল, হাতের পেপার ওয়েটটা ঘোরাতে ঘোরাতে। জুতোর শব্দ পেতেই
।।১।। এই অঞ্জলি শেষ হলো, বাচ্চাগুলো অঞ্জলি দিয়েই খাবার জায়গায় দে দৌড়। পরমাদেবী হাঁটুর ব্যথার জন্য আর বেশী দৌড়োদৌড়ি পারেন না, বয়স হয়েছে, একটুতেই হাঁপিয়ে পড়েন, বসে পড়লেন দালানের পাশে
অদিতি নীচে যাওয়ার আগে শুধু বলে গেল, “আমি নীচের কাজগুলো মিটিয়ে আসব, ততক্ষণ তোমরা একটু অপেক্ষা করতে পারলে ভাল হয়, নয়তো আমি পরে ইন্দ্রনীলকে যা বলার বলে দেব, তবে কথাগুলো
।।১।। -“কে এল বৌমা? এই মেজো বৌমা দেখ তো এতক্ষণ ধরে কী করছে?” -“ঐ তো রান্নার ঠাকুর আসার কথা, দেখছি মা।” বাড়ি ভর্তি লোক, ঢাকের বাদ্যি, ধুনোয় ঝাপসা চারদিক, সকালের
।।১।। “এই দিকে একদম হুটোপাটি না, ওদিকে যা, এদিকে পুজোর বাসনে লাগবে, ওদিকে ওদিকে” চন্দন পিষতে পিষতে সরালো কচি কাঁচাগুলোকে অদিতি, আজ আর দম ফেলার সময় নেই, বাড়ি ভর্তি লোক
।।১।। কিছু না বলে নিজের ঘরে চলে এলো অদিতি, আর ক’দিন পর ষষ্ঠী, বাড়িতে প্রতি বছর পুজোর দরুণ ব্যস্ততা তুঙ্গে, তার উপর বড় বৌ বলে কথা। নিঃশ্বাস নেওয়ার সময়ও নেই
প্রথম পর্ব ।।১।। “উফফ, কী ভিড় বাবা রাস্তায়, মনে হচ্ছে কলকাতা পুরো রাস্তায় নেমে পড়েছে আজ, মানুষ পারে কী করে” – বাড়ি ফিরেই হাতের প্যাকেটগুলো টেবিলের উপর রাখতে রাখতে কথাগুলো
“থ্যাংক ইউ সো মাচ স্যর” করমর্দন করে হাসিমুখে এইচ আর হেড-এর রুম থেকে বেরলো অভ্র। চাকরিটা পাকা হয়ে গেছে। নীচে নেমে মাকে ফোনে শুধু বলল, “বাড়ি গিয়ে যা বলার বলবো,