
আমন্ত্রণ (চতুর্থ পর্ব)
।।১।। -“পার্সেল? কোন পার্সেল? কই জানি না তো কিছু।” ছেলের সাথে কথা বলতে বলতে মাথা মুন্ডু কিছুই বুঝছিলেন না নীলিমাদেবী। খানিক বাকবিতণ্ডার পর ছেলের মুখে “হ্যাপি বার্থডে মা” শুনে হাসি
।।১।। -“পার্সেল? কোন পার্সেল? কই জানি না তো কিছু।” ছেলের সাথে কথা বলতে বলতে মাথা মুন্ডু কিছুই বুঝছিলেন না নীলিমাদেবী। খানিক বাকবিতণ্ডার পর ছেলের মুখে “হ্যাপি বার্থডে মা” শুনে হাসি
“আজ অবধি মুখের উপর কেউ কথা বলতে পারেনি, তোমার সাহস দেখে তো আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি। আমি সব ব্যবস্থা করে দিচ্ছি, তুমি নিজের ছেলেকে নিয়ে ‘আমন্ত্রণ’-এই থাকবে, ব্যস। আমি আর
-“তুই কতটা বেআক্কেলে আমি শুধু ভাবছি সেটা, তুই ওটা ওকে গিয়ে বলে দিলি? কেউ বলে এটা?” নীলিমাদেবী ছেলে আকাশের উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলে রান্নাঘরে চলে গেলেন। আজ মর্নিং ডিউটি নেই, দুপুরে
।।১।। “মালতী, তোকে কতবার বারণ করেছি আগের দিনের খবরের কাগজের সাথে নতুন কাগজ রাখবি না। কতবার বলতে হয় বলতো তোকে?” বলতে বলতেই দ্রুত হাতে কাজগুলো গোছাতে লাগলেন নীলিমা দেবী, ডঃ
।।১।। ট্রাঙ্ক থেকে ন্যাপথালিন দেওয়া গুটি কয়েক তোলা শাড়ি থেকে একটা শাড়ি বের করছিল মায়া । ছোট্ট দু’কামরার ঘরে এককোণে খাট, ছোট্ট আলনা, ট্রাঙ্ক, কুঁজো, তেলচিটে রান্নাঘরের নুন, তেলের কৌটোর
।।১।। সাউথসিটির ১২তলার বিলাসবহুল এই ফ্ল্যাটে এখনও সকাল হয়নি। সূর্যের আলো ঘরে ঘরে উঁকি দিলেও এই ঘরে দিতে পারেনি, দামী পর্দা পেরিয়ে তার ঢোকার অনুমতি নেই কিনা। ঘড়ির কাঁটা জানান
ষষ্ঠ পর্ব ।।১।। আজ সময় যেন কাটতেই চাইছে না, সময়ের থেকে বেশ খানিকটা আগেই গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছে আদি। অপেক্ষা করতে করতেই ভাবনায় হারিয়ে যাচ্ছিল ও। আজ অনেক কিছু বলার
পঞ্চম পর্ব ছন্নছাড়া হয়ে নিজের ঘরের বারান্দাটায় বসেছিল আদি। বিগত দু-চারদিন হাতে তুলিটা ধরার ক্ষমতাও ছিল না। এই ক’দিন রঙ ছাড়া কাটিয়ে আজ বড্ড হাসফাঁস করছে যেন মনটা, আর তাই
চতুর্থ পর্ব ।।১।। আজ ঘরে ঢুকে চারপাশটা কী সাংঘাতিক রঙীন লাগছে হিরুর। ভীষণ প্রাণবন্ত, ফ্রেশ। সে মিয়োনো ভাবটা যেন কেটে গেল একলহমায়। আদিত্য বেশ খানিকটা চলে গেছিল, তারপর হিরু ফোন
তৃতীয় পর্ব ।।১।। ঘরটা বাগানের কাছে, সামনের একমুঠো সবুজটা এখন অন্ধকারে যদিও দেখা যাচ্ছে না। আদিত্যই বলল, ” এই জানলাটা দিয়েই দিনের প্রথম আলোটা আমার এই ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সৃষ্টিগুলোকে