
সাঁঝের শিশির (ষষ্ঠ পর্ব)
।।১।। (কিছুদিন পর) “আরে আমি নিজেই ফিরে যাব, রতনদা তো আছেই, আবার তুই আসবি কেন?” “তুই তো আচ্ছা হাঁদা, বলছি রতনদাকে ফেরত পাঠাতে, আর এবার আমি দেরী করব না, টাইমের
।।১।। (কিছুদিন পর) “আরে আমি নিজেই ফিরে যাব, রতনদা তো আছেই, আবার তুই আসবি কেন?” “তুই তো আচ্ছা হাঁদা, বলছি রতনদাকে ফেরত পাঠাতে, আর এবার আমি দেরী করব না, টাইমের
।।১।। “এবার বিশ্বাস হল তো, মেয়েটা খামোখা কেন মিথ্যে বলবে বলো তো? আর আমি তো প্রথমেই দেখেছিলাম, তোমায় বলেওছিলাম, তুমিই আমার কথা বিশ্বাস করোনি, এখন যখন ঘটনাটা এত বড় আকার
“আরেকটু ভাত নিবি অভি? এতটুকু খাচ্ছিস কেন? আজ তো খারাপ কিছু হয়নি যে তোর খেতে সমস্যা। উচ্ছে ও হয়নি পটল ও হয়নি। তাও মুখে রুচছে না ?” “আরে তার জন্য
“তুমি একবার আমার কথাটা শোনো, আচ্ছা আমার মিথ্যে বলে কি লাভ বলতো? আর তোমার মনে হয় আমি এই অবস্থাতেও মিথ্যে কথা বলব এখনও?” “সত্যি মিথ্যের অনেক ঊর্ধ্বে চলে গেছে ব্যাপারটা,
।।১।। “কি গো টিকলিরাণী, খাও। কখন থেকে খাবারের থালা নিয়ে বসে আছ? তোমার প্রিয় পাস্তা করে দিলুম যে, ভাল হয়নি?” অন্যমনস্ক টিকলি সামনের বাগানটার দিকে তাকিয়েছিল একদৃষ্টে। বিন্তি পিসির কথায়
প্রথম পর্ব ।।১।। “টিকলি তোর হলে চলে আয় এবার, খেতে দিয়ে দিয়েছি।” রেওয়াজ শেষে চোখ দুটো এতক্ষণে খুলল টিকলি, ঘড়ির দিকে তাকাল একবার। প্রণাম করে তানপুরাটা সরিয়ে উঠতে না উঠতেই
।।১।। “ফেরার সময় বাবার ওষুধগুলোর সাথে কিছু খাবার দাবারও কিনে নিস কিন্তু, আজ সন্ধ্যে বেলা মঞ্জু মাসির আসছে। মনে আছে তো? কাল ফোন করেছিল।” থালায় জলখাবারটা বাড়তে বাড়তে বললেন রমলাদেবী।
।।১।। “এই বেলটা বাজছে, একবার দেখ না, তরকারিটা নামাচ্ছি তো, দেখ রে,আরে এই টুসি, কোন সাড়াশব্দ নেই।” “আরে আমি রেডি হচ্ছি মা, তুমি দেখো।” “উফফ, এদের দিয়ে যদি একটা কোন