বাক্সপেটরা নিয়ে স্টেশনেই বসে ছিল নয়না, বৃষ্টি পড়েই চলেছে, মুষলধারায়। বাবা বলল আরেকটু অপেক্ষা করতে, এত বৃষ্টিতে তো ছাতাও হার মানবে, আর বেরিয়ে রাস্তাও অজানা , অটো, গাড়ি কিছু তো
প্রতিবারের মতন এই বছর ও সমস্ত সরঞ্জাম গুছিয়ে বেরোনোর জন্য ব্যস্ত অমিত, অন্তত সন্ধ্যার মধ্যে বেরোতে না পারলে খুব মুশকিল। পুজোর দিকটা কতদূর কি হলো রিয়াকে দেখতে বলে ফোনে কথা
।। ৩।। সকালে যখন ঘুমটা ভাঙল তখন বেশ শিরশির করছে শরীরটা, মানে সকালে এখনই বেশ ভালোরকম ঠান্ডা। গা থেকে ব্ল্যাঙ্কেটটা সরে যাওয়ায় কুঁকড়ে শুয়ে ছিলাম। ঠান্ডা লাগছে বলেই ঘুম টাও
আমরা যখন সুপারিপুরের এই বাগানবাড়িতে ঢুকলাম ,তখন বেলা ১১ টা বেজে গেছে। ফরচুনারটা বাগান এর সাথেই লাগোয়া পার্কিং লট এ পার্ক করিয়ে রাখল পার্থ , আমার স্বামী। আমি অনু, মানে আমাদের