
আমন্ত্রণ (দ্বিতীয় পর্ব)
-“তুই কতটা বেআক্কেলে আমি শুধু ভাবছি সেটা, তুই ওটা ওকে গিয়ে বলে দিলি? কেউ বলে এটা?” নীলিমাদেবী ছেলে আকাশের উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলে রান্নাঘরে চলে গেলেন। আজ মর্নিং ডিউটি নেই, দুপুরে
-“তুই কতটা বেআক্কেলে আমি শুধু ভাবছি সেটা, তুই ওটা ওকে গিয়ে বলে দিলি? কেউ বলে এটা?” নীলিমাদেবী ছেলে আকাশের উদ্দেশ্যে কথাগুলো বলে রান্নাঘরে চলে গেলেন। আজ মর্নিং ডিউটি নেই, দুপুরে
।।১।। “মালতী, তোকে কতবার বারণ করেছি আগের দিনের খবরের কাগজের সাথে নতুন কাগজ রাখবি না। কতবার বলতে হয় বলতো তোকে?” বলতে বলতেই দ্রুত হাতে কাজগুলো গোছাতে লাগলেন নীলিমা দেবী, ডঃ
ষষ্ঠ পর্ব ।।১।। আজ সময় যেন কাটতেই চাইছে না, সময়ের থেকে বেশ খানিকটা আগেই গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছে আদি। অপেক্ষা করতে করতেই ভাবনায় হারিয়ে যাচ্ছিল ও। আজ অনেক কিছু বলার
পঞ্চম পর্ব ছন্নছাড়া হয়ে নিজের ঘরের বারান্দাটায় বসেছিল আদি। বিগত দু-চারদিন হাতে তুলিটা ধরার ক্ষমতাও ছিল না। এই ক’দিন রঙ ছাড়া কাটিয়ে আজ বড্ড হাসফাঁস করছে যেন মনটা, আর তাই
চতুর্থ পর্ব ।।১।। আজ ঘরে ঢুকে চারপাশটা কী সাংঘাতিক রঙীন লাগছে হিরুর। ভীষণ প্রাণবন্ত, ফ্রেশ। সে মিয়োনো ভাবটা যেন কেটে গেল একলহমায়। আদিত্য বেশ খানিকটা চলে গেছিল, তারপর হিরু ফোন
তৃতীয় পর্ব ।।১।। ঘরটা বাগানের কাছে, সামনের একমুঠো সবুজটা এখন অন্ধকারে যদিও দেখা যাচ্ছে না। আদিত্যই বলল, ” এই জানলাটা দিয়েই দিনের প্রথম আলোটা আমার এই ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সৃষ্টিগুলোকে
দ্বিতীয় পর্ব ঘরটায় একটা লাল আভা ছড়িয়ে, লাল রঙের মোমবাতি, লাল রঙের ল্যাম্পশেড, সবটা লাল। হিরু কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরল অনীক। চমকে ওঠার সাথে সাথেই অনীক আবেশে
১ম পর্ব ।।১।। “চল, চল বেরো ৬টা বাজে প্রায়” বলতে বলতেই সিগারেটটা শেষ করে রূপালীর সাথে পা বাড়াল নীহারিকা। আর পাঁচটা সাধারণ ঘরের মেয়ের সাথে নীহারিকাকে মেলাতে গেলে ভুল করবেন
।।১।। এই অঞ্জলি শেষ হলো, বাচ্চাগুলো অঞ্জলি দিয়েই খাবার জায়গায় দে দৌড়। পরমাদেবী হাঁটুর ব্যথার জন্য আর বেশী দৌড়োদৌড়ি পারেন না, বয়স হয়েছে, একটুতেই হাঁপিয়ে পড়েন, বসে পড়লেন দালানের পাশে
অদিতি নীচে যাওয়ার আগে শুধু বলে গেল, “আমি নীচের কাজগুলো মিটিয়ে আসব, ততক্ষণ তোমরা একটু অপেক্ষা করতে পারলে ভাল হয়, নয়তো আমি পরে ইন্দ্রনীলকে যা বলার বলে দেব, তবে কথাগুলো