
সাঁঝের শিশির (অন্তিম পর্ব)
।। ১।। ( বেশ কিছুদিন পর ) সারা বাড়িতে এই লাগোয়া বারান্দাটাই টিকলির সবথেকে প্রিয়। সামনে বেশ খানিকটা জায়গা জুড়ে বাগান মতো, তারপর রাস্তা। আগে এই জমজমাট এলাকা, রাস্তায় এত
।। ১।। ( বেশ কিছুদিন পর ) সারা বাড়িতে এই লাগোয়া বারান্দাটাই টিকলির সবথেকে প্রিয়। সামনে বেশ খানিকটা জায়গা জুড়ে বাগান মতো, তারপর রাস্তা। আগে এই জমজমাট এলাকা, রাস্তায় এত
।।১।। (কিছুদিন পর) “আরে আমি নিজেই ফিরে যাব, রতনদা তো আছেই, আবার তুই আসবি কেন?” “তুই তো আচ্ছা হাঁদা, বলছি রতনদাকে ফেরত পাঠাতে, আর এবার আমি দেরী করব না, টাইমের
।।১।। “এবার বিশ্বাস হল তো, মেয়েটা খামোখা কেন মিথ্যে বলবে বলো তো? আর আমি তো প্রথমেই দেখেছিলাম, তোমায় বলেওছিলাম, তুমিই আমার কথা বিশ্বাস করোনি, এখন যখন ঘটনাটা এত বড় আকার
“আরেকটু ভাত নিবি অভি? এতটুকু খাচ্ছিস কেন? আজ তো খারাপ কিছু হয়নি যে তোর খেতে সমস্যা। উচ্ছে ও হয়নি পটল ও হয়নি। তাও মুখে রুচছে না ?” “আরে তার জন্য
“তুমি একবার আমার কথাটা শোনো, আচ্ছা আমার মিথ্যে বলে কি লাভ বলতো? আর তোমার মনে হয় আমি এই অবস্থাতেও মিথ্যে কথা বলব এখনও?” “সত্যি মিথ্যের অনেক ঊর্ধ্বে চলে গেছে ব্যাপারটা,
।।১।। “কি গো টিকলিরাণী, খাও। কখন থেকে খাবারের থালা নিয়ে বসে আছ? তোমার প্রিয় পাস্তা করে দিলুম যে, ভাল হয়নি?” অন্যমনস্ক টিকলি সামনের বাগানটার দিকে তাকিয়েছিল একদৃষ্টে। বিন্তি পিসির কথায়
প্রথম পর্ব ।।১।। “টিকলি তোর হলে চলে আয় এবার, খেতে দিয়ে দিয়েছি।” রেওয়াজ শেষে চোখ দুটো এতক্ষণে খুলল টিকলি, ঘড়ির দিকে তাকাল একবার। প্রণাম করে তানপুরাটা সরিয়ে উঠতে না উঠতেই
ব্যস, সামনেই হাসপাতাল, এসেই গেছে, ফোন করেও তো কোন লাভ নেই, অর্ধেক সময় সায়ন বাড়ির ফোন ধরতো না, আর তাছাড়া এখন ফোনে কথা বলার থেকে সামনে সামনি দেখা হওয়াটা অনেক
ধড়াস করে উঠল মৌ-এর বুকটা, পাপানের কথা শুনে। ক’দিন আগেই সরস্বতী পূজো গেছল, শাড়ী পরে অঞ্জলি, স্কুলে স্কুলে যাওয়া, সবই আগের মতন হয়েছিল বটে, কিন্তু তাও যেন রক্তলাল পলাশ বারবার
।।১।। এই ট্রেনটার টুসিটিং, তবে খুব লেট করে এই টাই প্রব্লেম। ঠেলেঠুলে লাগেজ নিয়ে নিজের সিটে গিয়ে পৌঁছাল মৌ। সিটে বরাবরের মতো এবারও অন্যলোকজন বসে, মানে আবার বচসায় জড়াতে হবে,