
টিফিনবাক্স
প্রতিবারের মতন এই বছর ও সমস্ত সরঞ্জাম গুছিয়ে বেরোনোর জন্য ব্যস্ত অমিত, অন্তত সন্ধ্যার মধ্যে বেরোতে না পারলে খুব মুশকিল। পুজোর দিকটা কতদূর কি হলো রিয়াকে দেখতে বলে ফোনে কথা
প্রতিবারের মতন এই বছর ও সমস্ত সরঞ্জাম গুছিয়ে বেরোনোর জন্য ব্যস্ত অমিত, অন্তত সন্ধ্যার মধ্যে বেরোতে না পারলে খুব মুশকিল। পুজোর দিকটা কতদূর কি হলো রিয়াকে দেখতে বলে ফোনে কথা
।।১।। “এই বেলটা বাজছে, একবার দেখ না, তরকারিটা নামাচ্ছি তো, দেখ রে,আরে এই টুসি, কোন সাড়াশব্দ নেই।” “আরে আমি রেডি হচ্ছি মা, তুমি দেখো।” “উফফ, এদের দিয়ে যদি একটা কোন
।।১।। ট্রাঙ্ক থেকে ন্যাপথালিন দেওয়া গুটি কয়েক তোলা শাড়ি থেকে একটা শাড়ি বের করছিল মায়া । ছোট্ট দু’কামরার ঘরে এককোণে খাট, ছোট্ট আলনা, ট্রাঙ্ক, কুঁজো, তেলচিটে রান্নাঘরের নুন, তেলের কৌটোর
আজ, আরও একবার, না, কোন গল্প নয়, বেশ কটা কথা বলতে চাইছে মনটা। প্রতিবাদ করতে লেখার আশ্রয় ছাড়া আর উপায় কী? আমাদের দৈনন্দিন জীবনে, মানে, খাওয়া, ঘুম, ওঠা, বসা, প্রেম,
।।১।। চাটুজ্জ্যে বাড়িতে এই সময় কাকচিল আর বসার সাহস পায় না, চারপাশ থেকে যা চিলচিৎকার ধেয়ে আসে, তীর ধনুকের মত, কার সাধ্যি এই গরমে জিরেন করে একটু। পাড়াতেও সকলের জানা,
“কীরে, ওনাকে ডাকলি না, নতুন যিনি এসেছেন, নিয়ে আসবি তো।” নিজের জন্মদিনের কেকটার সামনে দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলছিল খেয়াদেবী। বিশাল মাপের ভ্যানিলা ফ্লেভার কেক, আকৃতিটা একটা বাড়ির, লেখা ‘আমাদের বাড়ি’। ‘আমাদের
।।১।। “আর যেন আশেপাশে তোকে ঘুরতে না দেখি”- বলে নিজের হাতের অস্তিনটা ঠিক করে নিল পিউ, সবে মাত্র ওর হাতটা একটা লম্পটের গাল লাল করে ক্ষান্ত হয়েছে । আশেপাশে তখন