||১|| “উফফ, আর পারছি না, এবার একটু বসতে হবে, অনেক হাঁটা হলো” বলতে বলতেই পড়ন্ত দুপুরে হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত দুই বান্ধবী, মানে তনিমা দেবী আর তার অভিন্ন হৃদয় সখী মহুয়া
||১|| “ঐ দ্যাখ, দ্যাখ, আসছে”, পাশে বসে পিয়ালী বলতেই এক কাঁড়ি খাতার পাহাড় সামলে তাকাল নীরু | নীরু মানে নীহারিকা, এবছর কলেজে ঢুকল | যার আসা নিয়ে এত কথা হচ্ছে
বাজার থেকে ফিরে ব্যাগ মাটিতে নামিয়ে ক্লান্ত শরীরটা নিয়ে সোফায় বসলেন নিরুপমা দেবী | বয়স হচ্ছে তো, সামনের ভাদ্র-এ ৫৫-এ পড়বেন | গাছ গুলোয় জল দিয়ে পাখিটাকে খেতে দিয়ে কাগজ
||১|| “ম্যাথস-এ মাত্র ৭৮, ৮০টাও হলো না, ছিঃ ছিঃ ছিঃ | হিস্ট্রি-ও তাই, তাও কম্পিউটারটা একটু বলার মতো, ৮৫, বলতে বলতেই রিপোর্ট কার্ডটা সামনের সেন্টার টেবিলে রেখে চশমাটা খুলে ফেললেন,
||১|| -“কেন আমায় হ্যাঁ বলা যায় না কেন, সত্যি করে বল তুই আমায় ভালবাসিস না?” সায়কের প্রশ্নের মুখোমুখি আজ প্রিয়াঙ্কা | প্রিয়াঙ্কা আর সায়ক অফিসে একই ডিপার্টমেন্টে কাজ করে, সেই