
চল রাস্তায় সাজি ট্রাম লাইন
।।১।। উফফ, আমার কানের নীল ঝুমকোটা কোথায় রাখলে মা, খুঁজেই পাচ্ছি না, দেরী হয়ে যাচ্ছে তো।”- তাড়াহুড়োয় মা কে হাঁক দিলাম, ওদিকে লিপস্টিকের শেড আর ছোট না বড় ব্যাগের ধাঁধায়
।।১।। উফফ, আমার কানের নীল ঝুমকোটা কোথায় রাখলে মা, খুঁজেই পাচ্ছি না, দেরী হয়ে যাচ্ছে তো।”- তাড়াহুড়োয় মা কে হাঁক দিলাম, ওদিকে লিপস্টিকের শেড আর ছোট না বড় ব্যাগের ধাঁধায়
আজ, আরও একবার, না, কোন গল্প নয়, বেশ কটা কথা বলতে চাইছে মনটা। প্রতিবাদ করতে লেখার আশ্রয় ছাড়া আর উপায় কী? আমাদের দৈনন্দিন জীবনে, মানে, খাওয়া, ঘুম, ওঠা, বসা, প্রেম,
হাতের গাছকৌটো, শাড়ির আঁচল আর মনের অনেকটা দ্বন্দ্ব সামলে যখন কনের সাজে বসলাম, তখন সন্ধ্যে নামছে। নতুন শাড়ী, গয়না, কত উপহার, কত লোকজন, হইহই, সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু আমি, এটা দেখে মনে
।।১।। চাটুজ্জ্যে বাড়িতে এই সময় কাকচিল আর বসার সাহস পায় না, চারপাশ থেকে যা চিলচিৎকার ধেয়ে আসে, তীর ধনুকের মত, কার সাধ্যি এই গরমে জিরেন করে একটু। পাড়াতেও সকলের জানা,
না, আজকে কোন গল্প নয়, কারণ গল্প বলার থেকেও কিছু কথা জানার জন্য মনটা হাঁকপাঁক করছে। তাই ঠিক করলাম এই সমস্ত প্রশ্নগুলো আজ আমার পাঠকদের সামনেই রাখি। তাহলে শুরু করা
“কীরে, ওনাকে ডাকলি না, নতুন যিনি এসেছেন, নিয়ে আসবি তো।” নিজের জন্মদিনের কেকটার সামনে দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলছিল খেয়াদেবী। বিশাল মাপের ভ্যানিলা ফ্লেভার কেক, আকৃতিটা একটা বাড়ির, লেখা ‘আমাদের বাড়ি’। ‘আমাদের
।।৩।। ভাইজাগ শহরটা বেশ সুন্দর, পরিপাটি, সাজানো, একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিলাম রামকৃষ্ণপুরমে। বাবা মা আমার সাথে এসে সবটা সাজিয়ে দিয়ে গেছল। জয়েনিং-এর প্রথম দিন স্বভাবতই নার্ভাস। এইচ আর থেকে ফর্মালিটিজ-এর
-“মুন তোকে কতবার ঠিক বলতে হবে, ব্যাগটা গোছাচ্ছি, আর কী কী নিবি তুই দেখে নিবি আয় ।” মা-এর গলা খাঁকারিতে নড়ে চড়ে বসলাম একটু, হাতের ‘ফেলুদা’টা রেখে। সাসপেন্স তখন সবে
।।১।। “কাকা, ফুচকায় আর একটু ঝাল দাও তো”- বলেই হাপুস হুপুস করে চোখ নাক মুছে আবার ফুচকাটা মুখে পুরল উদিতা । “ঝাল খেতে গিয়ে নাকের জল, চোখের জল এক হচ্ছে