
একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প
।।১।। “কাকা, ফুচকায় আর একটু ঝাল দাও তো”- বলেই হাপুস হুপুস করে চোখ নাক মুছে আবার ফুচকাটা মুখে পুরল উদিতা । “ঝাল খেতে গিয়ে নাকের জল, চোখের জল এক হচ্ছে
।।১।। “কাকা, ফুচকায় আর একটু ঝাল দাও তো”- বলেই হাপুস হুপুস করে চোখ নাক মুছে আবার ফুচকাটা মুখে পুরল উদিতা । “ঝাল খেতে গিয়ে নাকের জল, চোখের জল এক হচ্ছে
সর্ষেফুলের মিষ্টি হলুদ রঙের শাড়িটা পরে প্রথম যেদিন স্কুলের পুষ্পাঞ্জলি দিতে এসছিলিস, ক্লাস ইলেভেনে, সেদিনই তোর খোলা চুলে আর চোখের কাজলে কুপোকাত হয়েছিলাম । ছেলেরা সাধারণত দুপ্রকারই হয়, স্মার্ট এন্ড
।।১।। রাতুলের বাহুডোর থেকে জোর করে নিজেকে মুক্ত করে কাজে হাত লাগাল মলি । “এখনও ডিমটা সেদ্ধ করা হয়নি, ছাড়বে তুমি?”, আদুরে গলায় খানিক প্রশ্রয়, খানিক রাগত স্বরে অবাধ্য বরটাকে
||১|| “উফফ, আর পারছি না, এবার একটু বসতে হবে, অনেক হাঁটা হলো” বলতে বলতেই পড়ন্ত দুপুরে হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত দুই বান্ধবী, মানে তনিমা দেবী আর তার অভিন্ন হৃদয় সখী মহুয়া
||১|| “দাদা, মহিষাসুর মর্দিনীটা দিন না এক কপি |” কলেজ স্ট্রিটে সামনের কাউন্টারে বসা লোকটিকে বললাম | সবে রুমালটা বার করে ঠান্ডা এ.সি-র রুমে ঘামটা মুছতে মুছতে একটু আমেজ নিচ্ছি,
||১|| “খেয়ে নাও, না খেলে চলবে?”-বলেই রুটির গালটা ধরল কুহেলী, রাজীবের কাছে | ডঃ কুহেলী মিত্র, সাইকিয়াট্রিস্ট, সল্টলেকে বাড়ি | রাজীব কুহেলী না খাওয়ালে কিছুতেই খাবে না, রাত্রে বাড়ি ফিরলে