
আমার মতে তোর মতন কেউ নেই (শেষ অংশ)
সেই চোখ, সেই মুখ আর সেই হাসি। চোখের মণি যেন স্থির হয়ে গেছে ওর, বুকের ভিতর হাতুড়ি পিটছে। হ্যাঁ, এ তো রেহানই! আজ পাঁচ বছর পর, এখানে এভাবে।।। কিচ্ছু মাথায়
সেই চোখ, সেই মুখ আর সেই হাসি। চোখের মণি যেন স্থির হয়ে গেছে ওর, বুকের ভিতর হাতুড়ি পিটছে। হ্যাঁ, এ তো রেহানই! আজ পাঁচ বছর পর, এখানে এভাবে।।। কিচ্ছু মাথায়
-“তিতলি খাবারের ব্যাগে কিন্তু সব দেখে শুনে সাজিয়ে নেবে, আর ওখানে তো অনলাইন ডেলিভারি দেয়ই, তাই শেষ হওয়ার আগেই অর্ডার করবে। খেয়াল রাখতে হবে এগুলো।” -“মা প্লিজ, আমি কী এইটুকু
।।১।। -“ম্যাম, আপনার কালকের মিটিংটা পোস্টপন্ড করে দিচ্ছি তবে।” -“হ্যাঁ, আর শোন, খুব দরকার না হলে আমায় ফোন করো না কাল, ওকে? চলো, আমি বেরচ্ছি।” ব্যাগটা নিয়ে অফিস থেকে বেরতে
।।১।। উফফ, আমার কানের নীল ঝুমকোটা কোথায় রাখলে মা, খুঁজেই পাচ্ছি না, দেরী হয়ে যাচ্ছে তো।”- তাড়াহুড়োয় মা কে হাঁক দিলাম, ওদিকে লিপস্টিকের শেড আর ছোট না বড় ব্যাগের ধাঁধায়
।।৩।। ভাইজাগ শহরটা বেশ সুন্দর, পরিপাটি, সাজানো, একটা ফ্ল্যাট ভাড়া নিলাম রামকৃষ্ণপুরমে। বাবা মা আমার সাথে এসে সবটা সাজিয়ে দিয়ে গেছল। জয়েনিং-এর প্রথম দিন স্বভাবতই নার্ভাস। এইচ আর থেকে ফর্মালিটিজ-এর
-“মুন তোকে কতবার ঠিক বলতে হবে, ব্যাগটা গোছাচ্ছি, আর কী কী নিবি তুই দেখে নিবি আয় ।” মা-এর গলা খাঁকারিতে নড়ে চড়ে বসলাম একটু, হাতের ‘ফেলুদা’টা রেখে। সাসপেন্স তখন সবে
।।১।। -“জবা, ছাদে জামা-কাপড়গুলো শুকলো কিনা দ্যাখ তো একবার, আর বড়িগুলোও দেখে আসিস ।” বিক্রমপুরে এলে বল্লভ বাড়ি চেনে না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন এখানে । গ্রাম বাংলার সুবিশাল
||১|| “মা প্লিজ আবার তুমি শুরু করো না, আমি তোমায় বহুবার বলেছি যে আমি এসব নিয়ে চাই না কথা বলতে |” তাড়াতাড়ি ফাইল গোছাতে গোছাতে উত্তর দিলাম আমি | আমি,