
উড়ান (দ্বিতীয় পর্ব)
।।৫।। মানুষের সময় সবসময় একরকম যায় না। আর কথাতেই আছে, সুখ ক্ষণস্থায়ী। বাবাই-এর জীবনটাও তাই। বাবার রিটায়ারমেন্টের পর ওর উপার্জনে যেই সংসারটা একটু স্বচ্ছলতার মুখ দেখতে শুরু করেছিল তখনই এরকম
।।৫।। মানুষের সময় সবসময় একরকম যায় না। আর কথাতেই আছে, সুখ ক্ষণস্থায়ী। বাবাই-এর জীবনটাও তাই। বাবার রিটায়ারমেন্টের পর ওর উপার্জনে যেই সংসারটা একটু স্বচ্ছলতার মুখ দেখতে শুরু করেছিল তখনই এরকম
“তাড়াতাড়ি ওঠ বাবাই, রোজ রোজ এই সকালে তোকে ডাকা আমার আর পোষায় না। আজও কী ক্লাসে যাবি না নাকী? এবার বের করে দেবে কলেজ থেকে|” পেঁয়াজগুলো কুচিয়ে হাতটা ধুতে ধুতে
না, আজকে কোন গল্প নয়, কারণ গল্প বলার থেকেও কিছু কথা জানার জন্য মনটা হাঁকপাঁক করছে। তাই ঠিক করলাম এই সমস্ত প্রশ্নগুলো আজ আমার পাঠকদের সামনেই রাখি। তাহলে শুরু করা
রোহনকে রেডি করে স্কুলে পাঠানোর জন্য আজও রোজের মত বাড়ির সবার আগে কাক ভোরে উঠে পড়েছ নিশ্চয় । বাড়ির সমস্ত কাজ সেরে বাজার, দোকান, রোহনকে পড়ানো সবটুকু করো তুমি হাসিমুখে
আজ আরও একবার ‘গল্প হলেও সত্যি’, মানে আরও একবার আজ নিজের গল্প লিখব । ‘অভিনয়’-এর পর আবার নিজের কথা গুছিয়ে বা না গুছিয়ে, বলার পালা । ১ ঝুম, মিত্তির বাড়ির
চোখে ভোরের কাঁচা রোদটা পড়তেই ঘুমটা ভেঙে গেল, সচরাচর ঘুম ভেঙে না এত ভোরে । এত ভোরে উঠে করবটাই বা কী ? মন মেজাজটা ভালও নেই। গানটা নিয়ে খুব স্ট্রাগল